3: 산재보험 রোগের কারণে পেশাগত দুর্ঘটনা স্বীকৃতির মান

Spread the love

রোগের কারণে পেশাগত দুর্ঘটনা স্বীকৃতির মান
রোগ, বিকলাঙ্গতা বা মৃত্যুর কারণ হবে পেশাগত কারণ।
– নিম্নোক্ত কোন কারণে শ্রমিকের কোন অসুস্থতা দেখা দিলে অথবা ওই রোগোর কারণে কোন বিকলাঙ্গতা সৃষ্টি হলে অথবা ওই রোগের কারণে মৃত্যু হলে, তা পেশাগত দুর্ঘটনা হিসেবে গণ্য হবে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (1)-এর উপঅনুচ্ছেদ 2)।
· দায়িত্বপালনকালে কোন ভৌত এজেন্ট, রাসায়নিক উপাদান, ধূলা, প্যাথোজেন নাড়াচাড়া বা সংস্পর্শে আসার কারণে, শ্রমিকের শরীরের ওপর বোঝা চাপানো হয় এমন কোন কাজ, অথবা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে এমন অন্যান্য এজেন্ট দ্বারা সৃষ্ট রোগ;
· পেশাগত জখমের ফলে সৃষ্ট কোন রোগ;
· কর্মস্থলে হয়রানি, গ্রাহকদের দ্বারা মৌখিক গালিগালাজ ও অন্যান্য কারণের দ্বারা ঘটানো কর্মস্থলে মানসিক চাপের প্রতি আরোপযোগ্য রোগসমূহ;
· তাদের দায়িত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত কারণে সৃষ্ট অন্যান্য রোগ।
পেশাগত কারণে সৃষ্ট রোগ, বিকলাঙ্গতা বা মৃত্য এবং দায়িত্ব পালনের মধ্যে সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক থাকতে হবে।
– পেশাগত দুর্ঘটনা স্বীকৃতির মান সম্পর্কিত উপরের বর্ণনা সত্ত্বেও, শ্রমিকের দায়িত্বপালনের সঙ্গে কোন জখম, বিকলাঙ্গতা বা মৃত্যু’র সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক না থাকলে তা পেশাগত দুর্ঘটনা হিসেবে গণ্য হবে না (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (1)-এর অনুবিধি)
– সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্কের সংজ্ঞা
· একটি “সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক” স্বীকার করা হবে যদি কোন সুনির্দিষ্ট পেশাগত দুর্ঘটনা কোন সুনির্দিষ্ট দায়িত্বপালনের কারণে ঘটেছে বলে সাধারণ অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান দ্বারা প্রতীয়মান হয়।
– কারণগত সম্পর্ক প্রমাণের দায়িত্ব
· বীমা সূবিধা গ্রহণে ইচ্ছুক ব্যক্তি (কোন শ্রমিক বা তাদের জীবিত)’দের ওপর কোন কারণগত সম্পর্ক প্রমাণের দায়িত্ব বর্তাবে (সুপ্রিম কোর্টের রায়, 10 নভেম্বর 2005, মামলা নং 2005 ডিইউ 8009)।
– কারণগত সম্পর্ক নির্ণয়ের মাণদণ্ড
· গড়পরতা মানুষের স্বাস্থ্য ও শারীরিক অবস্থার পরিববর্তে, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে দুর্ঘটনা ও শ্রমিকের দায়িত্বের মধ্যে সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক নির্ধারিত হবে (সুপ্রিম কোর্টের রায়, 31 জানুয়ারি 2008, মামলা নং 2006 ডিইউ 8204, সুপ্রিম কোর্টের রায়, 10 নভেম্বর 2005, মামলা নং 2005 ডিইউ 8009)।
– কারণগত সম্পর্ক প্রমাণের মাত্রা
· কোন কারণগত সম্পর্ক সুষ্পষ্টভাবে, চিকিৎসাগত বা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করার প্রয়োজন পড়বে না। কর্মচারী হিসেবে কোম্পানিতে যোগদানের সময় শ্রমিকদের স্বাস্থ্যগত অবস্থা, কিভাবে রোগের উৎপত্তি ঘটেছে, রোগের বিস্তারিত বিবরণ, চিকিৎসার অগ্রগতি, ইত্যাদি সার্বিকভাবে বিবেচনা করে যদি দুর্ঘটনার সঙ্গে দায়িত্বের সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক রয়েছে বলে প্রতীয়মান হয় তাহলেই কারণগত সম্পর্ক স্বীকৃতি দেয়া যেতে পারে (সুপ্রিম কোর্টের রায়, 12 এপ্রিল 2007, মামলা নং 2006 ডিইউ 4912)।
কোন রোগ, বিকলাঙ্গতা বা মৃত্যু শ্রমিকের ইচ্ছাকৃত, নিজের ক্ষতি করার জন্য বা অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের কারণে সৃষ্টি হবে না।
– তাদের ইচ্ছাকৃত, নিজের ক্ষতি করার জন্য বা অন্যান্য অপরাধমূলক কাজ বা কারণে সৃষ্ট কোন রোগ, বিকলাঙ্গতা বা মৃত্যু পেশাগত দুর্ঘটনা হিসেবে গণ্য হবে না (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (2)-এর মূলবাক্য)।
– তবে, তাদের কগনিটিভ ফাংশন, ইত্যাদির লক্ষণীয় মাত্রায় অবনতির কারণে কৃত কোন কাজের ফলে সৃষ্ট জখম, বিকলাঙ্গতা বা মৃত্যু যদি নিম্নোক্ত যেকোন একটি কারণের অন্তর্ভুক্ত হয়, তা পেশাগত দুর্ঘটনা হিসেবে গণ্য হবে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (2)-এর অনুবিধি এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ ডিক্রির ধারা 36):
· কর্ম-সংশ্লিষ্ট কারণে সৃষ্ট মানসিক অসুস্থতার চিকিৎসা গ্রহণ করেছে বা করছে এমন কোন ব্যক্তি যদি মানসিক ব্যাধিগ্রস্ত অবস্থায় নিজের ক্ষতি করে;
· পেশাগত দুর্ঘটনার কারণে চিকিৎসা গ্রহণ করছে এমন কোন ব্যক্তি যদি পেশাগত দুর্ঘটনার ফলে সৃষ্ট মানসিক ব্যাধিগ্রস্ত অবস্থায় নিজের ক্ষতি করে;
· প্রত্যক্ষ কারণের উপরে ভিত্তি করে কর্ম-সংশ্লিষ্ট কারণে মানসিক ব্যাধিগ্রস্ত অবস্থায় নিজের ক্ষতি করেছে বলে স্বীকৃত হয়েছে এমন ক্ষেত্রগুলোতে।
পেশাগত রোগের ধরন
পেশাগত রোগের ধরন (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (1)-এর উপঅনুচ্ছেদ 2)।
– বৃত্তিমূলক রোগ: দায়িত্বপালনকালে কোন ভৌত এজেন্ট, রাসায়নিক উপাদান, ধূলা, প্যাথোজেন নাড়াচাড়া বা সংস্পর্শে আসার কারণে, শ্রমিকের শরীরের ওপর বোঝা চাপানো হয় এমন কোন কাজ, অথবা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে এমন অন্যান্য এজেন্ট দ্বারা সৃষ্ট যেকোন রোগ
– জখমের কারণে রোগ: কোন পেশাগত জখমের কারণে সৃষ্ট রোগ
– কর্মস্থলে হয়রানি, গ্রাহকদের দ্বারা মৌখিক গালিগালাজ ও অন্যান্য কারণের দ্বারা ঘটানো কর্মস্থলে মানসিক চাপের প্রতি আরোপযোগ্য রোগসমূহ
– তাদের দায়িত্বপালনের সঙ্গে সম্পর্কিত কারণে সৃষ্ট অন্য যেকোন রোগ
কোন বৃত্তিমূলক রোগ/জখম থেকে সৃষ্ট রোগ এবং দায়িত্ব পালনের মধ্যে কারণগত সম্পর্ক
– বৃত্তিমূলক রোগ বা কোনো পেশাগত আঘাত থেকে সৃষ্ট রোগে ভুগছেন এমন অধিকাংশ শ্রমিক চিকিৎসাগত ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের অভাবে ওই রোগ এবং তাদের দায়িত্ব পালনের মধ্যে কোনো কার্যকারণগত সম্পর্ক প্রমাণ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। কার্যকারণগত সম্পর্ক প্রমাণে তাদের জটিলতাগুলোকে সহজতর করতে, শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বিমা আইন প্রয়োগের ডিক্রির 34 ধারা অনুযায়ী, কোনো রোগ পেশাগত দুর্ঘটনার স্বীকৃতির যেকোনো মানের অন্তর্ভুক্ত হলে তা রোগ ও দায়িত্বের মধ্যে কার্যকারণগত সম্পর্ক হিসেবে গণ্য হবে এবং 1টি পেশাগত রোগ হিসেবে স্বীকৃত হবে।
পেশাগত রোগ স্বীকৃতির মান
পেশাগত রোগ স্বীকৃতির মান
– কোন শ্রমিক যদি শ্রমমান আইনের বলবৎ ডিক্রিতে সংযুক্ত সারণী 5-এ উল্লেখিত (সেইসবক্ষেত্রগুলিসহযেখানেএকজনগর্ভবতীকর্মীএকটিগর্ভপাত, মৃতবাঅকালপ্রসবেভুগছেন) পেশাগত রোগের সুযোগের অন্তর্ভুক্ত এমন কোন রোগে ভোগেন এবং তা নিম্নোক্ত প্রতিটি শর্ত পূরণ করে, তাহলে ওই রোগ একটি পেশাগত রোগ (বৃত্তিমূলক রোগ) হিসেবে গণ্য হবে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (5) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ ডিক্রির ধারা 34 (1))।
· তাদের দায়িত্ব পালনকালে কোন শ্রমিক কখনো ক্ষতিকর বা বিপজ্জনক উপাদান নাড়াচাড়া করেছে বা সংস্পর্শে এসেছে;
· শ্রমিকের ক্ষতিকর বা বিপজ্জনক উপাদান নাড়াচাড়া করা বা সংস্পর্শে থাকার সময়কালের বিবেচনায় রোগটি সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে হওয়া, ওই ধরনের কাজ, কাজের পরিবেশ, ইত্যাদিতে জড়িত থাকার মেয়াদ;
· বিষয়টি হচ্ছে যে রোগটি যে শ্রমিকের ক্ষতিকর বা বিপজ্জনক উপাদান নাড়াচাড়া করা বা সংস্পর্শে থাকার কারণে হয়েছে তা চিকিৎসাগতভাবে স্বীকৃত হতে হবে।
জখম থেকে সৃষ্ট রোগ স্বীকৃতির মান
– শ্রমিক যদি পেশাগত জখম থেকে সৃষ্ট কোন রোগে ভোগেন তাহলে তা যদি নিম্নোক্ত প্রতিটি শর্ত পূরণ করে তাহলে তা পেশাগত রোগ (জখম থেকে সৃষ্ট রোগ) হিসেবে গণ্য হবে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (5) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ ডিক্রির ধারা 34 (2)):
· পেশাগত জখম ও রোগের মধ্যে কারণগত সম্পর্ক চিকিৎসাগতভাবে স্বীকৃত হতে হবে;
· “অন্তর্নিহিত অসুস্থতা” বা বিদ্যমান রোগটির কোন স্বাভাবিকভাবে দেখা দেয় এমন উপসর্গ থাকবে না।
※ “অন্তর্নিহিত অসুস্থতা” বলতে বুঝায় এমন কোন চিকিৎসাগত অবস্থা যা বর্তমান রোগের আগে যা বিদ্যমান ছিলো এবং যা ওই রোগের কারণ। “বিদ্যমান রোগ”-এর মানে হলো এমন কোন রোগ যার পুরোপুরি চিকিৎসা হয়েছে, অথবা পর্যাপ্ত চিকিৎসা হয়েছে এবং আর চিকিৎসা সেবার প্রয়োজন নেই (শ্রম ও পেশাগত দুর্ঘটনা-সংশ্লিষ্ট মামলার বিশেষ তত্ত্ব-এর পৃষ্ঠা 189, জুডিশিয়াল রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং ইন্সটিটিউট)।
পেশাগত রোগ স্বীকৃতির সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড
– শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ ডিক্রিতে সংযুক্ত সারণী 3-এ পেশাগত রোগ স্বীকৃতির সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড উল্লেখ করা হয়েছে এবং প্রাসঙ্গিক রোগের ধরন নিম্নরূপ (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (5) এবং 34 (3) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ ডিক্রির ধারায় সংযুক্ত সারণী 3):
· সেরিব্রোভাসকুলার ডিজিজ বা হৃদরোগ;
· মাসকুলোকেলেটাল ডিজঅর্ডার:
· শ্বাসযন্ত্রের রোগ;
· নিউরিাসাইক্রিয়াটিক ডিজিজ;
· লিমফ্যাটিক এবং হেম্যাটোপোইটিক ডিজিজ:
· চর্মরোগ;
· চোখ বা কানের রোগ;
· লিভার ডিজিজ;
· সংক্রামক রোগ;
· পেশাগত ক্যান্সার;
· তীব্র বিষক্রিয়া, ইত্যাদির মতো রাসায়নিক কারণে সৃষ্ট রোগ;
· শারীরিক কারণে সৃষ্ট রোগ;
· শ্রমিকের দায়িত্বের সঙ্গে সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক স্বীকৃত এমন অন্যান্য রোগ।
পেশাগত রোগ সনাক্তকরণ বিবেচনা
বিচারিক কমিটি কর্তৃক পেশাগত রোগের স্বীকৃতি বিবেচনা
– পেশাগত রোগ স্বীকৃতি বিবেচনার জন্য, কোরিয়া ওয়ার্কার্স কমপেনসেশন এন্ড ওয়েলফেয়ার সার্ভিস-এর পরিষেবার শাখা অফিসে একটি পেশাগত রোগ বিচারিক কমিটি (এরপর থেকে “বিচারিক কমিটি” উল্লেখ করা হবে) রয়েছে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 38 (1))।
– পেশাগত রোগের কারণে শ্রমিকের পেশাগত রোগ সৃষ্টি বা মৃত্যু ঘটেছে কিনা সে বিষয়ে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য, কোরিয়া ওয়ার্কার্স কমপেনসেশন এন্ড ওয়েলফেয়ার সার্ভিস ওই শ্রমিকের লিঙ্গ, বয়স, স্বাস্থ্য, শারীরিক অবস্থা, ইত্যাদি আমলে নেবে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 37 (5) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ ডিক্রির ধারা 34 (4))
বিচারিক কমিটির বিবেচনা বহির্ভুত রোগ
– নিম্নোক্ত রোগগুলো বিচারিক কমিটির বিবেচনায় অন্তর্ভুক্ত হবে না (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 38 (2) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ বিধির ধারা 7):
· নিউমোকনিওসিস;
· কার্বন ডিসালফাইডের বিষক্রিয়া;
· সাময়িকভাবে বিপুল পরিমাণে ক্ষতিকর বিপজ্জনক উপাদানের সংস্পর্শে আসায় সৃষ্ট রোগ যেমন তীব্র বিষক্রিয়া, সে ধরনের প্রমাণ, ইত্যাদি;
· কোরিয়া ওয়ার্কার্স কমপেনসেশন এন্ড ওয়েলফেয়ার সার্ভিস নির্ধারিত অন্যান্য রোগ, দায়িত্বপালনের সঙ্গে যেগুলোর সন্নিকটবর্তী কারণগত সম্পর্ক সুস্পষ্ট
বিচারিক কমিটি কর্তৃক বিবেচনা প্রক্রিয়া
– বীমা সুবিধার জন্য কোন রোগের বিষয়ে বিচারিক কমিটির বিবেচনার জন্য আবেদন বা দাবি করা হলে, ওই রোগটিকে পেশাগত রোগ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হবে কিনা তা নির্ধারনের কোরিয়া ওয়ার্কার্স কমপেনসেশন এন্ড ওয়েলফেয়ার সার্ভিস-এর শাখা অফিস প্রধান বিচারিক কমিটিকে বিবেচনার অনুরোধ জানাবেন (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 38 (2) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ বিধির ধারা 8 (1)):
– রোগটিকে পেশাগত রোগ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে বিচারিক কমিটি বিবেচনা করবেন এবং অনুরোধ প্রাপ্তির 20 দিনের মধ্যে কোরিয়া ওয়ার্কার্স কমপেনসেশন এন্ড ওয়েলফেয়ার সার্ভিস-এর যে শাখা অফিস প্রধান অনুরোধ জানিয়েছেন তাকে তা অবহিত করবেন (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 38 (2) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ বিধির ধারা 8 (2)-এর মূলবাক্য)।
※ বিশেষ পরিস্থিতির কারণে বিচারিক কমিটি যদি ওই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে এর মেয়াদ মাত্র একবার সর্বোচ্চ 10 দিন পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে (শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের ধারা 38 (2) এবং শিল্প দুর্ঘটনা ক্ষতিপূরণ বীমা আইনের বলবৎ বিধির ধারা 8 (2)-এর অনুবিধি)।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *